ভিটামিনের ঘাটতি পূরণের জন্য খাবারে ভিন্নতা আনতে হবে। ২৫ মে ২০২৫

ভিটামিনের ঘাটতি পূরণের জন্য খাবারে ভিন্নতা আনতে হবে।

একই ধরনের খাদ্য বারবার গ্রহণ করার কারণে ভিটামিনের অভাব পূরণ হয় না। সেজন্য খাবারের ভিন্নতা আনতে হবে।

সূর্যের আলোর মাধ্যমে ভিটামিন ডি তৈরি হয়। অন্যান্য ভিটামিন খাদ্যের মাধ্যমে তৈরি হয়। আমরা শরীরে খাদ্যের অভাব হলে ক্ষুধা লাগে।

কিন্তু ভিটামিনের অভাব হলে আমরা বুঝতে পারি না। যার কারণে আমরা নানা রোগে আক্রান্ত হই।

আমরা একই ধরনের খাদ্য বার বার গ্রহণ করি যার জন্য ভিটামিনের অভাব পূরণ হয় না। তাই আমাদের খাবারের ভিন্নতা আনতে হবে।

আমাদের দেশে লবণে আয়োডিন যুক্ত করার জন্য একটি সেল রয়েছে কিন্তু চাউল, তেলসহ অন্যান্য পণ্য তদারকি করার তেমন কোনো সেল নেই।

খাদ্য নিরাপত্তাবিষয়ক বিশেষজ্ঞরা বলেছেন; বাংলাদেশে বহু মানুষ পর্যাপ্ত পরিমাণে খাবার গ্রহণ করলেও তারা প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও খনিজ উপাদানের ঘাটতিতে ভুগছেন, যা শিশুদের বৃদ্ধি, নারীদের মাতৃত্বকালীন স্বাস্থ্য এবং দেশের সামগ্রিক উন্নয়নে বাধা সৃষ্টি করছে।

খাদ্যের মাধ্যমে আয়োডিন, আয়রন, জিংক, ভিটামিন-এ, ফলিক অ্যাসিড, ভিটামিন বি ১, বি-৬, বি-১২ ইত্যাদি উপাদান যোগ করলে জনগণের অনুপুষ্টিগত ঘাটতি পূরণ করা সম্ভব।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *