৪০ থেকে ৫০ বছর বয়সের পরে, ভিটামিন ডি, ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন বি১২ এই তিনটি ভিটামিন অবশ্যই গ্রহণ করা উচিত।
এই ভিটামিনগুলি হাড়ের স্বাস্থ্য, স্নায়ুর কার্যকারিতা এবং সামগ্রিক সুস্থতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
এখানে এই তিনটি ভিটামিনের গুরুত্ব তুলে ধরা হলো:
ভিটামিন ডি:
ভিটামিন ডি হাড়কে শক্তিশালী করে এবং ক্যালসিয়াম শোষণে সহায়তা করে।
বয়স বাড়ার সাথে সাথে শরীরে ভিটামিন ডি এর অভাব দেখা দিতে পারে, যা অস্টিওপোরোসিস (হাড় দুর্বল হয়ে যাওয়া) এবং ফ্র্যাকচারের ঝুঁকি বাড়ায়।
ক্যালসিয়াম:
ক্যালসিয়াম হাড় এবং দাঁতের গঠনে অপরিহার্য। শরীরে পর্যাপ্ত ক্যালসিয়াম না থাকলে হাড় দুর্বল হয়ে যায় এবং ফ্র্যাকচার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
ভিটামিন বি১২:
ভিটামিন বি১২ স্নায়ুতন্ত্রের কার্যকারিতা এবং লোহিত রক্তকণিকা তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
বয়স বাড়ার সাথে সাথে ভিটামিন বি১২ শোষণ করা কঠিন হতে পারে, তাই পরিপূরক গ্রহণের প্রয়োজন হতে পারে।
এই তিনটি ভিটামিন ছাড়াও, একটি সুষম খাদ্য গ্রহণ করা এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার, প্রোটিন এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ গ্রহণ করাও জরুরি।
যদি আপনি কোনো স্বাস্থ্যগত সমস্যায় ভোগেন বা নির্দিষ্ট কোনো ভিটামিন ঘাটতি থাকে, তাহলে অবশ্যই একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করা উচিত।