সাতক্ষীরার শ্যামনগরের মুন্সীগঞ্জ ইউনিয়নের অঞ্জলী রানী মন্ডলের মতো অনেকেই উপকূলের ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধ নিয়ে আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন।
প্রায় ১৪৬ কিলোমিটার বেড়িবাঁধের মধ্যে ২০ কিলোমিটারই ঝুঁকিপূর্ণ, যার মধ্যে ২৭টি পয়েন্ট অতি ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত।
শ্যামনগরের ১২টি ইউনিয়নের ৮টি পানি উন্নয়ন বোর্ডের বেড়িবাঁধ এলাকায় পড়ায় অতীতে ঘূর্ণিঝড় আইলা, আম্পান, সিডরসহ প্রায় ১৫টি বড় দুর্যোগে বহুবার এই বাঁধ ভেঙে প্লাবিত হয়েছে অঞ্চলটি।
এতে প্রাণহানি ছাড়াও ব্যাপক ঘরবাড়ি, গবাদিপশু, মৎস্য প্রকল্প ও ফসলের ক্ষতি হয়েছে ব্যাপক হরে। সরোজমিনে দেখা গেছে অনেকর অনেক ক্ষতি হয়েছে। আর ফসলের জমি পানিতে তলিয়ে গেছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’ ২৯ থেকে ৩১ মে’র মধ্যে উপকূলে আঘাত হানতে পারে, যা নিয়ে উপকূলজুড়ে ব্যাপক উদ্বেগ দেখা দিয়েছে।