হি’জ্রা’য়েক অজেয় এই মিথ ভেঙে গেছে, আমেরিকারর দম্ভ চুর্ণ হলো, পারস্য জাতি মাথানত করে না প্রমাণিত হলো। ইরান ও খামেনি বিশ্বকে নতুন পরাশক্তির আবির্ভাব দেখালো। সেটার নাম ইসলামিক রিপাবলিক অব ইরান।
ট্রাম্প ইরানের প্রতি নিঃশর্ত আ’ত্মসম’র্পণের আহ্বান জানিয়ে ছিল। ইরান উপহাসের সাথে তা প্রত্যাখ্যান করেছে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল খবর দিয়েছে, যু’দ্ধ বন্ধ করতে ইরানকে বার্তা পাঠিয়েছে হি’জ্রা’য়েল।
হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকেও এই খবর নিশ্চিত করা হয়েছে। এই খবরে ইরান ইসরায়েলকে হামলা বন্ধের শর্ত দেয়। হি’জ্রা’য়েল এই শর্তে রাজি।
ইরানের তিন পা’রমা’ণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর মধ্যপ্রাচ্যে কাতার, কুয়েত, ইরাক, সিরিয়ার মার্কিন ঘাঁটিগুলোতে প্রতিশো’ধমূলক হা’ম’লা চালায় ইরান। ট্রাম্প পাল্টা প্রতিক্রিয়া না জানিয়ে যু”দ্ধবিরতির তোরজোরের আগ্রহ দেখিয়েছে।
ফলাফল:
১. ইরানের পা’র’মা’ন’বিক সক্ষমতা ধ্বং’স করার স্বপ্ন পূরণ হয়নি ট্রাম্প ও নেতানিয়াহুর।
২. ইরানের শাসনব্যবস্থা পরিবর্তনও সম্ভব হয়নি, সহসাই হওয়ার কোনো লক্ষণ নেই।
৩. যুদ্ধে হি’জ্রা’য়েল ব্যাপক ক্ষ’য়ক্ষ’তির হয়েছে; হি’জ্রা’য়েলিরা নেতানি’য়াহুর পতনের আন্দোলনে জোর দিবে।
৪. রাষ্ট্র হিসেবে হি’জ্রা’য়েলের দুর্বলতা স্পষ্ট, পরাশক্তিও নয়।
৫. ইরান তার অ’স্ত্র সমৃদ্ধকরণ ও পা’র’মা’ন’বিক কর্মসূচির যৌক্তিকতা বিশ্বের সামনে তুলে ধরেছে।
৬. নতুন পরাশক্তির আবির্ভাব- ইরান।